রাজশাহী শুক্রবার, ৩রা মে ২০২৪, ২১শে বৈশাখ ১৪৩১

শিবগঞ্জ আদর্শ হাসপাতালে পিঠা উৎসব


প্রকাশিত:
২১ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০৭:৪২

আপডেট:
২১ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০৮:১৮

ছবি: সংগৃহীত

শীতকাল আসলেই পিঠার কথা কার না মনে পড়ে। আর একসাথেই এক জায়গায় রকমারি পিঠার কদরতো আরেক ধাপ এগিয়ে। চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ আদর্শ হাসপাতালে  ব্যতিক্রমী এক পিঠা উৎসব ও প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বুধবার ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ বিকেল ৩ টায় শিবগঞ্জ আদর্শ হাসপাতাল চত্তরে হাসপাতালের মার্কেটিং অফিসার সাইফুল ইসলাম রানার পরিচালনায় ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক বাবর আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উৎসবে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিবগঞ্জ উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা কাঞ্চন কুমার দাস।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড, চাঁপাইনবাবগঞ্জ শাখার সিনিয়র কর্মকর্তা মোহা: কামাল উদ্দীন, শিবগঞ্জ আদর্শ হাসপাতালের পরিচালক আবদুল মজিদ ও শিবগঞ্জ ইন্টারন্যাশনাল ক্যাডেট মাদরাসার সভাপতি মাওলানা মোহা: মাহিরুল ইসলাম। এছাড়াও অনুষ্ঠানে স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, হাসপাতালের বিভিন্ন কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ এবং বিভিন্ন মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

আরোও পড়ুন: হটাৎ ভেঙে পড়লো সংবর্ধনা মঞ্চ, রক্ষা পেলেন মেয়র লিটন

অনুষ্ঠানে একক, যৌথ ও প্রাতিষ্ঠানিকসহ মোট ১৫ জন প্রতিযোগী বিভিন্ন রকমের পিঠা নিয়ে প্রতিযোগীতায় অংশগ্রহন করে এবং প্রতিযোগীতায় পিঠার সার্বিক মান বিবেচনায় ৩ জন বিচারকের সুষ্ঠু বিচারকার্যের মাধ্যমে মোসা: মাহবুবা মেহজাবিন মণিকা (একক) প্রথম স্থান, শিবগঞ্জ ইন্টারন্যাশনাল ক্যাডেট মাদরাসা (প্রাতিষ্ঠানিক) দ্বিতীয় স্থান, মোসা: সুরাইয়া সুলতানা ও মোসা: সুলতানা নাসরিন (যৌথ) তৃতীয় স্থান, মোসা: জিয়াসমিন আকতার (একক) চতুর্থ স্থান এবং মোসা: ফাতিমা খাতুন (একক) পঞ্চম স্থান অধিকার করেন।

এরপর বিজয়ী ৫ জন সহ সকল অংশগ্রহনকারীর হাতেই স্বান্তনা পুরস্কার তুলে দেন অতিথিবৃন্দ। এবারের পিঠা উৎসবে স্থানীয় সাংবাদিক হাবিবুল বারি হাবিব এর অংশগ্রহনে সর্বোচ্চ বৃহদাকার পিঠা (১৮ ইঞ্চি লম্বা ও ৮ ইঞ্চি চওড়া) ভেলিকা কেক ছিল সবচেয়ে আকর্ষনীয়।

এসময় শিবগঞ্জ আদর্শ হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহা: বাবর আলী বলেন, শিবগঞ্জে আমরাই সর্বোচ্চ মানের চিকিৎসা সেবা দিয়ে আসছি, চিকিৎসা সেবার পাশাপাশি হাসপাতালে কর্মরত বিভিন্ন কর্মকর্তা-কর্মচারী বৃন্দ, ভর্তি রত রোগী ও রোগীর স্বজনগণ এবং আশেপাশের লোকজন সহ সবাইকে নিয়ে শীতের রকমারি পিঠা খাওয়ার একটা ব্যতিক্রমী আয়োজন।

আমরা প্রতিযোগীতার বাইরেও আলাদাভাবে স্থানীয় লোকজনদের পিঠা খাওয়ানোর ব্যবস্থা করেছি। আমরা জনগনের পাশেই আছি এবং ভবিষ্যতে আমরা উন্নতমানের চিকিৎসা সেবা প্রদানের পাশাপাশি হাসপাতালের সকল কর্মকান্ডে সকলের সহযোগীতা কামনা করছি।

আরপি/এমএইচ



আপনার মূল্যবান মতামত দিন:

Top