বাঘায় সাপের কামড়ে শিশুর মৃত্যু

রাজশাহীর বাঘায় সাপের কামড়ে জেবা খাতুন নামের ৭ বছরের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার(১অক্টোবর)বাঘা পৌর এলাকার বানিয়া পাড়া গ্রামে নিজ শয়ন ঘরে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বাঘা উপজেলার বাঘা পৌর এলাকার ৮ নং ওয়াার্ডের বানিয়া পাড়া গ্রামের জেবা খাতুন (৭) জুয়েল হোসেনের মেয়ে। সে স্থানীয় হজরত শাহ আব্বাস আলী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রথম শ্রেনীর ছাত্রী। তিনি রাতে খাবার শেষে পিতা-মাতার সাথে নিজ শোবার ঘরে ঘুমাচ্ছিলেন।
এ সময় রাত ১০ টায় জিবা খাতুন হঠাৎ চিৎকার দিলে পিতা-মাতা জেগে উঠে দেখে একটি বিষধর সাপ দেখতে পায় এবং পিতা-মাতার চিৎকার শুনে স্বজনরা এসে দেখে তখন সাপটিকে পিটিয়ে মেরে ফেলে স্বজনরা। পরে জিবা খাতুনের হাতের উপর সাপে কামড় দিয়েছে বলে দেখতে পায়। এরপর তাকে দ্রত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্য্র নিয়ে গেল কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে রাত সাড়ে ১১ টায় মৃত ঘোষনা করে। শুক্রবার বেলা ১১ টায় জিবা খাতুনের লাশ পারিবারিক গোর স্থানে দাফন করা হয়।
রাজশাহীর বাঘায় সাপের কামড়ে জেবা খাতুন নামে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১-অক্টোবর) রাতে নিজ শয়ন কক্ষে এ ঘটনা ঘটে। বাঘা পৌর এলাকার ৮ নং ওয়ার্ড বানিয়া পাড়া গ্রামে জুয়েল হোসেনের মেয়ে।
স্থানীয় সুত্রে জানা গেছে,জেবা খাতুন হজরত শাহ আব্বাস আলী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রথম শ্রেনীর ছাত্রী। প্রতিদিনের ন্যায় রাতে খাবার খেয়ে আনুমানিক ৯ টার দিকে পিতা-মাতার সাথে নিজ শয়ন কক্ষে ঘুমিয়ে যায়। এ সময় রাত ১০ টায় জেবা খাতুন হঠাৎ চিৎকার দিলে পিতা-মাতা জেগে উঠে। পরে শয়ন কক্ষে একটি বিষধর সাপ দেখে পিতা-মাতার চিৎকার শুনে এসে সাপটিকে পিটিয়ে মেরে ফেলে স্বজনরা।
পরে জেবা খাতুনের হাতের উপর সাপে কামড়ের দাগ দেখতে পায়। এরপর শিশুটিকে দ্রত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্য্র নিয়ে গেল কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে রামেক হাসপাতালে রের্ফাট করেন। পথি মধ্যে রাত সাড়ে ১১ টায় সে মারা যাই। এ ঘটনায় পরিবারের মাঝে শোকের ছাঁয়া নেমে আসে।
শুক্রবার বেলা ১১ টায় জেবা খাতুনের লাশ পারিবারিক গোরস্থানে দাফন করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন ওই ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আকরাম আলী ।
আরপি/এমএএইচ
বিষয়: বাঘা সাপের কামড় শিশুর মৃত্যু
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: