রাজশাহী রবিবার, ৫ই মে ২০২৪, ২৩শে বৈশাখ ১৪৩১


অল্পবিস্তর দাম কমেছে পেঁয়াজ ও সবজির


প্রকাশিত:
৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ১১:০৪

আপডেট:
৫ মে ২০২৪ ১৯:৪১

ছবি- সংগৃহীত

রাজশাহীর কাঁচাবাজারে অল্পবিস্তর দাম কমেছে পেঁয়াজ ও কিছু কিছু সবজির। গতকাল শুক্রবার দাম কমে পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ১০০-১১০ টাকা দরে। এছাড়াও শীতের শুরু থেকেই চড়া দামে বিক্রি হওয়া কিছু কিছু সবজির দাম সামান্য পরিমানে কমেছে।

সবজির দাম অল্পবিস্তর কমলেও তা ক্রেতাদের কাছে সন্তোষজনক নয়। ভরা মৌসুমে শীতকালীন সবজির দাম আরও কম হওয়া বাঞ্চনীয় বলে মন্তব্য করেন ক্রেতা-সাধারণ। অন্যদিকে, গত সপ্তাহের চেয়ে সবজির আমদানী বেশি হওয়ায় দাম কিছুটা কমেছে বলে জানান বিক্রেতারা।

বাজারে কাঁচা মরিচ ৬০ টাকা, বেগুণ ৪০ টাকা, লাউ ৩৫-৪০ টাকা পিস, শিম ৪০ টাকা, ফুলকপি ১৫ টাকা, বাঁধাকপি ১৫ টাকা, আলু ১৫ টাকা, করলা ১০০ টাকা, পেঁপে ২০ টাকা, কলা ২০ টাকা হালি, কচুর লতি ৩০ টাকা, পেঁয়াজের লতি ১০ আঁটি, গাজর ২৫ টাকা, টমেটো প্রকারভেদে ২০-৩০-৪০ টাকা, শসা ৩৫-৪০ টাকা ও মিষ্টি কুমড়া ২৫ টাকা, ব্রো-কলি ২০-২৫ টাকা ও দাম বৃদ্ধি পেয়ে মুলা ২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। এছাড়াও লাল শাক, সবুজ শাক, কলমি শাকসহ প্রায় সবধরনের শাক বিক্রি হয়েছে ১৫-২০ টাকা দরে।

অন্যদিকে, রসুন ১৮০-২০০ টাকা, আদা ১৩০-১৪০ টাকা, প্রতিহালি সাদা ডিম ২৮ টাকা ও লাল ডিম ৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। এছাড়াও ভোজ্য তেলের মধ্যে খোলা সয়াবিন তেল প্রতি লিটার ৯০ টাকা ও বোতলজাত তেল ১০০ টাকার মধ্যে বিক্রি হয়েছে। 

মাছের বাজারে রকমভেদে দাম উঠানামা করতে দেখা গেছে। বাজারে ওজনভেদে ইলিশ ৪০০-৬০০-৮০০ টাকা, রুই ১৮০-২০০ টাকা, মৃগেল ১৩০-১৪০ টাকা, আইকড় ২৪০ টাকা, শিং ৬৫০ টাকা, বাটা ২০০ টাকা, কালবাউস ২৪০ টাকা, ট্যাংরা ৩৫০-৪০০ টাকা, সিলভার কার্প রকমভেদে ১২০-২০০ টাকা, পাঙ্গাশ ১২০-১৩০ টাকা, চিংড়ি ও গলদা চিংড়ি ৫৫০-৭০০ টাকা, পাবদা ৪০০-৪৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। এছাড়াও কাতল রকমভেদে ২৬০-৩৫০ টাকা, তেলাপুয়া ১৩০-১৪০ টাকা, কৈ ১৪০ টাকা, শিং ৪০০ টাকা ও বোয়াল ওজনভেদে ৪৫০-১০০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হয়েছে।

এদিকে, সকল ধরনের মাংসের দাম অপরিবর্তিত থাকলেও বেড়েছে ব্রয়লার মুরগির দাম। দাম বেড়ে প্রতিকেজি ব্রয়লার বিক্রি হয়েছে ১২০ থেকে ১২৫ টাকা দরে। গরুর মাংস ৫২০-৫৫০ টাকা, খাঁশি ৭০০-৭৫০ টাকা, হাঁস ২৭০ টাকা, সাদা লেয়ার ১৬০ টাকা, সোনালী মুরগি ১৮০ টাকা ও দেশি মুরগি ৩৪০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে।

চালের বাজারে প্রতিকেজি মিনিকেট ৫০ টাকা, আটাশ ৪০-৪২-৪৫ টাকা, জিরাশাল ৪৫-৫০ টাকা, বাসমতি ৫৫-৬০ টাকা, কাটারিভোগ সিদ্ধ ৭৫ টাকা, মিনিকেট ৫০-৫৫ টাকা, বাসমতি ৫৫-৬০ টাকা, পায়জাম ৬০ টাকা, কালোজিরা ৮৫ টাকা, স্বর্ণা ৩০-৩৫ টাকা, কালজিরা পোলাও ৮০-৯০ টাকা ও চিনিগুড়া আতপ ৯০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে।

 

আরপি/ এএন



আপনার মূল্যবান মতামত দিন:

Top