রাজশাহী শুক্রবার, ২৯শে মার্চ ২০২৪, ১৫ই চৈত্র ১৪৩০


জেনে নিন আজকের বাজারদর


প্রকাশিত:
১৪ ডিসেম্বর ২০১৯ ০২:০১

আপডেট:
১৪ ডিসেম্বর ২০১৯ ০৩:৪৭

রাজশহী শহরের কাঁচাবাজারগুলোতে এখনও পাওয়া যাচ্ছে না ৪০ টাকার কমে কোন সবজি। এ সপ্তাহে বাড়তি দামেই বিক্রি হচ্ছে অধিকাংশ সবজি। শুক্রবার নগরীর বিভিন্ন কাঁচাবাজার ঘুরে এমন তথ্য জানা গেছে। বাজারে সবজির আমদানী বেশি থাকার পরেও দাম বাড়তেই আছে সবজির।

নতুন সবজি বাজারে আসতে শুরু করলে আবারো দাম স্বাভাবিক হওয়ার কথা থাকলেও হদিস মেলেনি এখনো। এদিকে ক্রমাগত দ্রব্যের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন ক্রেতারা।

ফুলকপি কেজি প্রতি ৩৫-৪০ টাকা বাধাকপি ২০ টাকা পিস, দেশি শিম ৭০-৮০ টাকা, বড় শিম ৪০-৪৫টাকা, মুলো ২০-২৫টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। এছাড়াও প্রতিকেজি আলু ৩০ টাকা, ঢেড়স ৪০-৪৫ টাকা, পটল ৩৫-৪০ টাকা, বেগুন ৩০ টাকা, করলা৮০ টাকা, পেঁপে ২০-২৫ টাকা, লাউ ২৫-৩০ টাকা, জালি কুমড়ো ২৫-৩০ টাকা পিস, কলা ২০ টাকা হালি,কচুর লাইল ৪৫-৫০টাকা, কাকরোল ৩৫-৪০ টাকা, গাজর ৪০-৫০ টাকা, শশা ৮০ টাকা ও মিষ্টি কুমড়া ৩০-৪০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। লাল শাক, সবুজ শাক, কলমি শাকসহ প্রায় সবধরনের শাক বিক্রি হয়েছে ১৫-২০ টাকা দরে। অন্যদিকে, রসুন ১৬০-১৮০ টাকা, আদা ১৬০-১৮০ টাকা, প্রতিহালি সাদা ডিম ২৮ টাকা ও লাল ডিম ৩০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে।

এছাড়াও ভোজ্য তেলের মধ্যে খোলা সয়াবিন তেল প্রতি লিটার ৮০-৯০ টাকা, বোতলজাত তেল ১০০ টাকার মধ্যে বিক্রি হয়েছে। মাছের বাজারে রকমভেদে দাম উঠানামা করতে দেখা গেছে।

এদিকে মাছের বাজারে ইলিশ ৬০০-৭০০টাকা, রুই ২৪০-২৬০ টাকা, মিড়কা ১৩০-১৪০টাকা, আইখোড় ২৪০টাকা, শিং ৬৫০-৭০০টাকা, বাটা ২০০ টাকা, কালবাউস ২৪০ টাকা, টেংড়া ৪০০-৪৫০ টাকা, সিলভার কার্প রকমভেদে ১৪০-২২০ টাকা, পাঙ্গাশ ১২০-১৩০ টাকা, চিংড়ি ও গলদা চিংড়ি ৫৫০-৭০০ টাকা, পাবদা ৪০০-৪৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। এছাড়াও রুই মাছ ওজনভেদে প্রতিকেজি ২৪০-২৬০ টাকা, কাতল রকমভেদে ২৬০-৩৫০ টাকা, তেলাপুয়া ১৩০-১৪০ টাকা, কৈ ১৪০ টাকা, শিং ৬৮০-৭০০ টাকা, ট্যাংরা ৪৮০-৫০০ টাকা ও বোয়াল ৫০০-৬০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হয়েছে। এদিকে সকল ধরনের মাংসের দাম স্থির আছে।

বাজারে প্রতিকেজি গরুর মাংস ৫২০-৫৫০ টাকা, খাঁশি ৭০০-৭৫০ টাকা, পোল্ট্রি ১১০-১২০ টাকা, হাঁস ২৭০ টাকা, সাদা লেয়ার ১৬০ টাকা, সোনালী মুরগি ২০০ টাকা ও দেশি মুরগি ৩৪০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে।

চালের বাজারে প্রতিকেজি মিনিকেট ৫০ টাকা, আটাশ ৪০/৪২-৪৫ টাকা, জিরাশাল ৪৫-৫০ টাকা, বাসমতি ৫৫-৬০ টাকা, কাটারিভোগ সিদ্ধ ৭৫টাকা, মিনিকেট ৫০-৫৫টাকা, বাসমতি ৫৫-৬০টাকা, পায়জাম ৬০টাকা, কালোজিরা ৮৫ টাকা, স্বর্ণা ৩০-৩৫ টাকা, কালজিরা পোলাও ৮০-৯০ টাকা ও চিনিগুড়া আতপ ৯০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে।

 

আরপি/ এমএএইচ



আপনার মূল্যবান মতামত দিন:

Top