রাজশাহী শনিবার, ২০শে এপ্রিল ২০২৪, ৮ই বৈশাখ ১৪৩১


এ বছরের শান্তিতে নোবেল ঘোষণা


প্রকাশিত:
১০ অক্টোবর ২০২০ ০০:২৮

আপডেট:
২০ এপ্রিল ২০২৪ ১২:১৭

ফাইল ছবি

সংঘাত ও যুদ্ধকবলিত এলাকাগুলোতে ক্ষুধা নিরসনে অবদান রাখার স্বীকৃতিস্বরুপ এ বছর শান্তিতে নোবেল পুরষ্কার পেল জাতিসংঘের অঙ্গ সংস্থা বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি ডব্লিউএফপি।

শুক্রবার নরওয়ের স্থানীয় সময় সকাল ১১টায় (বাংলাদেশ সময় বিকেল ৩ টা) রাজধানী অসলো থেকে নরওয়েজিয়ান নোবেল কমিটি এবারের শান্তিতে নোবেল পুরষ্কার বিজয়ীর নাম ঘোষণা করে।

নোবেল কমিটি বলছে, ক্ষুধার বিরুদ্ধে লড়াই, শান্তি প্রতিষ্ঠায় যুদ্ধ-সংঘাত কবলিত এলাকার পরিস্থিতির উন্নয়ন এবং যুদ্ধ ও সংঘাতের অস্ত্র হিসেবে ক্ষুধাকে ব্যবহার রোধ করতে চালিকা শক্তি হিসেবে কাজ করার জন্য ক্ষুধার বিরুদ্ধে অব্যাহত লড়াই প্রচেষ্টার স্বীকৃতিস্বরুপ সংস্থাটিকে এবার শান্তিতে নোবেল দেয়া হলো।

আরও বলেছে, ২০২০ সালের নোবেল বিজয়ী বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি খাদ্য সুরক্ষাকে শান্তির উপকরণ হিসেবে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে বহুপাক্ষিক সহযোগিতায় মূল ভূমিকা পালন করেছে এবং যুদ্ধ ও সংঘাতের অস্ত্র হিসাবে ক্ষুধার ব্যবহারকে মোকাবেলায় জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রসমূহকে একত্রিত করার জন্য জোরালো অবদান রেখেছে।

নরওয়েজিয়ান নোবেল কমিটির চেয়ারম্যন বেরিট রেইস- অ্যান্ডারসন শান্তিতে নোবেল বিজয়ীর নাম ঘোষণা করে সংবাদ সম্মেলনে বলেন, আন্তর্জাতিক সংহতি ও বহুপাক্ষিক সহযোগিতার প্রয়োজন আগের তুলনায় আরও স্পষ্ট ও দৃশ্যমান হওয়া প্রয়োজন।

সংগঠন ও সংস্থার মধ্যে সর্বোচ্চ তিনবার নোবেল শান্তি পুরস্কার পেয়েছে আন্তর্জাতিক রেডক্রস। ১৯১৭, ১৯৪৪ ও ১৯৬৩ সালে রেডক্রসকে শান্তিতে নোবেল দেয়া হয়। এ ছাড়া ১৯৫৪ ও ১৯৮১ সালে শান্তিতে নোবেল পেয়ে এ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর।

বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি জাতিসংঘের খাদ্য সহায়তা সংক্রান্ত সংস্থা। এটি ক্ষুধা ও খাদ্য নিরাপত্তার সাথে জড়িত বিশ্বের বৃহত্তম সংস্থা। বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির নিজস্ব তথ্যমতে সংস্থাটি প্রতি বছর ৮৮টি দেশে ৯৭ কোটি মানুষকে খাদ্য সহায়তা দেয়। সংস্থাটির সদর দফতর রোমে অবস্থিত। সারা বিশ্বে এর ৮০টিরও বেশি শাখা আছে।

নোবেল পুরস্কারের অর্থমূল্য এখন এক কোটি সুইডিশ ক্রোন; যা প্রায় ১১ লাখ মার্কিন ডলার অর্থাৎ বাংলাদেশি মুদ্রায় ৯ কোটি ৩২ লাখ টাকারও বেশি। আগামী ১০ ডিসেম্বর নরওয়ের রাজধানী অসলোতে পুরষ্কার প্রদান করা হবে।

২০১৯ সালের নোবেল শান্তি পুরস্কার পান ইথিওপিয়ার সংস্কারপন্থী প্রধানমন্ত্রী আবি আহমেদ। মূলত দুই দশক ধরে প্রতিবেশী ইরিত্রিয়ার সঙ্গে চলা যুদ্ধের অবসান ও দেশটির মধ্যে জাতিগত সংঘাত নিরসনের ইথিওপিয়ার আমূল সংস্কারের কারিগর হিসেবে তাকে শান্তিতে নোবেল দেয়া হয়।

বিজয়ী বাছাইয়ের কাজে নিয়োজিত কমিটিতে কয়েক বছরের বিতর্ক এবং যৌন কেলেঙ্কারির ঘটনার পর সাহিত্যে চলতি বছরের নোবেল পুরষ্কার পেয়েছেন মার্কিন কবি লুইস গ্লুক। গতকাল বৃহস্পতিবার সুইডেনের স্থানীয় সময় দুপুর ১টায় সুইডিশ একাডেমি বিশ্বের সম্মানজনক এ পুরষ্কারের বিজয়ীর নাম ঘোষণা করে।

ডিএনএ সম্পাদনায় ক্রিসপার বা ক্যাস-৯ নামের নতুন একটি প্রযুক্তি উদ্ভাবনের জন্য এ বছর রসায়নে নোবেল পুরষ্কার পেয়েছেন ফ্রান্সের ইমানুয়েল শরপেনটির ও যুক্তরাষ্ট্রের জেনিফার এ দোনা। গত বুধবার রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্সেস ওই তিন রসায়নবিদের নাম ঘোষণা করে।সংঘাত ও যুদ্ধকবলিত এলাকাগুলোতে ক্ষুধা নিরসনে অবদান রাখার স্বীকৃতিস্বরুপ এ বছর শান্তিতে নোবেল পুরষ্কার পেল জাতিসংঘের অঙ্গ সংস্থা বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি বা ডব্লিউএফপি।

শুক্রবার নরওয়ের স্থানীয় সময় সকাল ১১টায় (বাংলাদেশ সময় বিকেল ৩ টা) রাজধানী অসলো থেকে নরওয়েজিয়ান নোবেল কমিটি এবারের শান্তিতে নোবেল পুরষ্কার বিজয়ীর নাম ঘোষণা করে।

নোবেল কমিটি বলছে, ক্ষুধার বিরুদ্ধে লড়াই, শান্তি প্রতিষ্ঠায় যুদ্ধ-সংঘাত কবলিত এলাকার পরিস্থিতির উন্নয়ন এবং যুদ্ধ ও সংঘাতের অস্ত্র হিসেবে ক্ষুধাকে ব্যবহার রোধ করতে চালিকা শক্তি হিসেবে কাজ করার জন্য ক্ষুধার বিরুদ্ধে অব্যাহত লড়াই প্রচেষ্টার স্বীকৃতিস্বরুপ সংস্থাটিকে এবার শান্তিতে নোবেল দেয়া হলো।

আরও বলেছে, ২০২০ সালের নোবেল বিজয়ী বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি খাদ্য সুরক্ষাকে শান্তির উপকরণ হিসেবে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে বহুপাক্ষিক সহযোগিতায় মূল ভূমিকা পালন করেছে এবং যুদ্ধ ও সংঘাতের অস্ত্র হিসাবে ক্ষুধার ব্যবহারকে মোকাবেলায় জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রসমূহকে একত্রিত করার জন্য জোরালো অবদান রেখেছে।

নরওয়েজিয়ান নোবেল কমিটির চেয়ারম্যন বেরিট রেইস- অ্যান্ডারসন শান্তিতে নোবেল বিজয়ীর নাম ঘোষণা করে সংবাদ সম্মেলনে বলেন, আন্তর্জাতিক সংহতি ও বহুপাক্ষিক সহযোগিতার প্রয়োজন আগের তুলনায় আরও স্পষ্ট ও দৃশ্যমান হওয়া প্রয়োজন।

সংগঠন ও সংস্থার মধ্যে সর্বোচ্চ তিনবার নোবেল শান্তি পুরস্কার পেয়েছে আন্তর্জাতিক রেডক্রস। ১৯১৭, ১৯৪৪ ও ১৯৬৩ সালে রেডক্রসকে শান্তিতে নোবেল দেয়া হয়। এ ছাড়া ১৯৫৪ ও ১৯৮১ সালে শান্তিতে নোবেল পেয়ে এ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর।

বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি জাতিসংঘের খাদ্য সহায়তা সংক্রান্ত সংস্থা। এটি ক্ষুধা ও খাদ্য নিরাপত্তার সাথে জড়িত বিশ্বের বৃহত্তম সংস্থা। বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির নিজস্ব তথ্যমতে সংস্থাটি প্রতি বছর ৮৮টি দেশে ৯৭ কোটি মানুষকে খাদ্য সহায়তা দেয়। সংস্থাটির সদর দফতর রোমে অবস্থিত। সারা বিশ্বে এর ৮০টিরও বেশি শাখা আছে।

নোবেল পুরস্কারের অর্থমূল্য এখন এক কোটি সুইডিশ ক্রোন; যা প্রায় ১১ লাখ মার্কিন ডলার অর্থাৎ বাংলাদেশি মুদ্রায় ৯ কোটি ৩২ লাখ টাকারও বেশি। আগামী ১০ ডিসেম্বর নরওয়ের রাজধানী অসলোতে পুরষ্কার প্রদান করা হবে।

২০১৯ সালের নোবেল শান্তি পুরষ্কার পান ইথিওপিয়ার সংস্কারপন্থী প্রধানমন্ত্রী আবি আহমেদ। মূলত দুই দশক ধরে প্রতিবেশী ইরিত্রিয়ার সঙ্গে চলা যুদ্ধের অবসান ও দেশটির মধ্যে জাতিগত সংঘাত নিরসনের ইথিওপিয়ার আমূল সংস্করের কারিগর হিসেবে তাকে শান্তিতে নোবেল দেয়া হয়।

বিজয়ী বাছাইয়ের কাজে নিয়োজিত কমিটিতে কয়েক বছরের বিতর্ক এবং যৌন কেলেঙ্কারির ঘটনার পর সাহিত্যে চলতি বছরের নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন মার্কিন কবি লুইস গ্লুক। গতকাল বৃহস্পতিবার সুইডেনের স্থানীয় সময় দুপুর ১টায় সুইডিশ একাডেমি বিশ্বের সম্মানজনক এ পুরস্কারের বিজয়ীর নাম ঘোষণা করে।

ডিএনএ সম্পাদনায় ক্রিসপার বা ক্যাস-৯ নামের নতুন একটি প্রযুক্তি উদ্ভাবনের জন্য এ বছর রসায়নে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন ফ্রান্সের ইমানুয়েল শরপেনটির ও যুক্তরাষ্ট্রের জেনিফার এ দোনা। গত বুধবার রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্সেস ওই তিন রসায়নবিদের নাম ঘোষণা করে।

 

আরপি/এসআর



আপনার মূল্যবান মতামত দিন:

Top